SSC New Update: গত রাতে হাতে তালি ফাঁকা বোতল বাজে স্লোগান চুলের প্রতিবাদ চাকরি হারা প্রার্থীদের। এস এস সি মহলের ভেতরে রয়েছেন স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসির চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার বসে। আজ সকাল পর্যন্ত অর্থাৎ মঙ্গলবার সকালেও এখনো পর্যন্ত তাকে দেখা যাচ্ছে এসএসসি ভবনের ভেতরেই। গোটা পুলিশ পাহারা রয়েছে এসএসসি ভবন।
স্লোগান উঠেছে চোর চোর এস এস সি ভবনের সবাই চোর। বিক্ষ্প বসে চাকরি হারা প্রার্থীরা জানিয়েছেন এর যতক্ষণ না কোন সুরাহা করা হচ্ছে ততক্ষণ তারা এই বিক্ষোভ চালিয়ে যাবে।
চাকরি হারারা জানিয়েছেন বিকেল চারটার মধ্যে তারা মিটিং করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন। কিন্তু এত কিছু শুনেও কোনো সিদ্ধান্ত না আর নেই এসএসসি মহল। সিদ্ধান্ত নেননি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, সিদ্ধান্ত নেননি সুপ্রিম কোর্টও। এ দিনই এসএসসিকে ডেডলাইন বেঁধে দেওয়া হতে পারে ‘যোগ্য-অযোগ্য’দের তালিকা প্রকাশের জন্য।
SSC New Update
কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন প্রতিবেদন বা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়েছে যে এর কিছু সুরাহা করার জন্য রায় দেবেন সুপ্রিম কোর্ট।
বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়ছে দাবানলের মত। বাড়ছে পুলিশ বাহিনীর করাকর। সোমবার চাক সোমবার চাক সোমবার চাকরির ভবনের অভিযান ছিল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত চাকরি হারানো সেখানেই উপস্থিত আছেন তবে তারা চুপচাপ নেই বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রথম দিকে শান্তিপূর্ণ ভাবে এসএসসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে চাকরিহারাদের ১৩ জনের এক প্রতিনিধি দলের বৈঠক চলাকালীনই বাইরে শুরু হয় অশান্তি।
Read More: কলকাতা মেট্রো রেলের কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে! জানুন আবেদন পদ্ধতি।
চাকরি হারা দের মধ্যে যাদেরকে আবার নিযুক্ত হওয়ার কথা বলা হয়েছে তারা অযোগ্য বলে প্রমাণিত হয়েছে তার কারণে বিক্ষোভেদ জের আরও বেড়েছে।
চাকরি হারাদের মুখে একই কথা যতদিন না এর সুরা হচ্ছে ততদিন তারা বিক্ষোভ থামাবেন না।
SSC New Update
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের মাধ্যমে শিক্ষা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান যোগ্য অযোগ্য তালিকা নির্ধারণ করবেন সুপ্রিম কোর্ট। এবং তার পরই আবার নিযুক্ত করা হবে চাকরি হারাদের। তাই (SSC New Update) এই বিক্ষোভ থামাতে বলছেন এসএসসি মহলের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার। যতক্ষণ না পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের কোন পদক্ষেপ নিতে পারবেন না তারা।
তাই সকল চাকরি হারাদের কে এই জানানো হচ্ছে যে তাদের চিন্তার কোন কারণ নেই যারা অযোগ্য তারা অযোগ্য বলেই নির্ধারিত হবে। এবং যারা যোগ্য তাদের অবশ্যই চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
এর কারণে শুধু চাকরি-হারা শিক্ষকদের না সমস্ত বিদ্যালয় এবং সমস্ত বিদ্যালয়ে এবং পড়াশোনার প্রতি অনেক প্রভাব পড়ছে বলে জানা যাচ্ছে। এটা সবথেকে বেশি প্রভাব পড়েছে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকের খাতা দেখা নিয়ে।